সুন্দরবন

 (দুই রাত তিন দিন )

খরচ – জনপ্রতি চার হাজার (রাত্রিবাস বোটে) অথবা জনপ্রতি সাড়ে চার হাজার (রাত্রিবাস লজে)

২০ জন বা তার বেশি হলে জনপ্রতি খরচ কমে যাবে অনেকটাই।

১ম দিন – শিয়ালদহ থেকে ট্রেনে ক্যানিং, সেখান থেকে চুনাখালি।চুনাখালি থেকে বোটে যাত্রা শুরু। আমতলী, ছোট মোল্লা খালি, কুমিরমারী ব দ্বীপ,রায়মঙ্গল নদীর মোহনা দেখে ঝিলা নদী হয়ে চিড়াখালি বাজার। সেখান থেকে গাড়িতে বাংলাদেশ সীমান্ত, জিরো পয়েন্ট সামসের নগর। নাইলনের দড়ির জালে দিয়ে বাঘ এবং মানুষের আলাদা সংসারের ছবি ধরা পড়বে এখানে। রাত্রিবাস চিড়াখালি বাজারে।

২য় দিন – ঝিঙেখালি ওয়াচ টাওয়ার দর্শন। এর পরে বাংলাদেশ জলসীমা দিয়ে বুড়ির ডাবরি ওয়াচ টাওয়ার। গড়াল নদীর মোহনায় ঐতিহাসিক মরিচঝাঁপির জঙ্গল,সাতজেলিয়া স্যার হ্যামিল্টন স্ট্রেট। সন্ধেয় পাখিরালয় বাজার এবং বিধবা পল্লী দর্শন। রাত্রিবাস সজনেখালি।

৩য় দিন – সজনেখালি, কুমির প্রকল্প, পীরখালি, সুন্দরখালি, সুধন্যখালি ওয়াচ টাওয়ার, গাজীখালি, দেউলভরামী, ন-বাঁকি, চামটা, দো-বাঁকি টাওয়ার, পঞ্চমুখানী, সপ্তমুখী, তেতুলবেড়িয়া, গোসাবা, হ্যামিল্টন বাংলো। বিকেলে গদখালি এসে সেখান থেকে ক্যানিং হয়ে কলকাতার উদ্দেশে রওনা।

প্রাকৃতিক বিপর্যয় বা অনিবার্য কোন কারনে সফর সূচী পরিবর্তন করা হতে পারে।

বোটে থাকলে খরচ একটু কম পড়ে, লজে সামান্য বেশি। বুকিং এর সময় জানিয়ে দিতে হবে রাত্রিবাস কোথায় করতে চান(লজে না বোটে)। সফর চলাকালীন লজে থাকতে চাইলে জায়গা না মিললে সেই ব্যবস্থা নাও করা যেতে পারে।

 বুকিং ঃ 9434147524, 9830185464